আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা, আপেল সিডার ভিনেগার আজকাল একটু খুব জনপ্রিয় শব্দ। যারা ওজন কমাতে চান তারা সাধারণত আপেলের সিডার ভিনেগার খান। আমরা কি জানি আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা সম্পর্কে বা এটি আসলে কি, কিভাবে এবং কতটুকু খেতে হবে, এই পণ্যটির সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত কিনা সে সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা নেই।
আজকের আর্টিকেল পড়ে আপনারা জানতে পারবেন আপেল। সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা, ভাই আপনি যদি উক্ত বিশেষ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেল জোরে আমাদের সঙ্গে থাকুন এবং জেনে নি আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা ও অন্যান্য বিষয় সম্পর্কে।

সূচিপত্র: আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা

.

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে আমরা কয়জনই বা জানি। আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার আগে অবশ্যই আমাদের আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সবচেয়ে সবচেয়ে ভালো উপায় হল, রান্নায় এই ভিনেগার ব্যবহার করা। ঘরে মেয়োনিজ তৈরি সময় বা সালাদেও দিতে পারেন ভিনেগার। পানির সঙ্গে মিশিয়ে পানি হিসেবেও পান করা যেতে পারে এইটি। যেমন, এক গ্লাস পানিতে ১/২ টেবিল চামচ (৫-১০ মিলিমিটার) আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করতে পারেন।

চুলের যত্ন

চুলের যত্ন নিতে বাজার চলিত রাসায়নিক প্রসাধনীর বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন ঘরোয়া টোটকায়। ইদানিং ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের পরিচর্যার প্রধান উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে আপেলের সিডার ভিনেগার। শ্যামপুর পরিবর্তে অনেকে এই উপাদান দিয়ে চুল ধোয়া শুরু করেছে। চুল পড়া সমস্যার ভূগে থাকেন বহু মানুষ। 

মাত্রাতিরিক্ত আরে চুল পড়ার ফলে চুল পাতলা হয়ে যেতে থাকে। এই চুল পড়া সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করতে পারেনা অ্যাপেল সিডার ভিনেগার। দুই চামচ ভিনেগারের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে চুলের গোড়ায় মালিশ করলে চুল পড়া সমস্যা কমবে।

সাবধানতা

শুরুতে অবশ্যই অল্প পরিমাণে আপেলের চিটার ভিনেগার খাওয়া উচিত। খুব বেশি পরিমাণে ভিনেগার খেলে গলা জ্বলতে পারে। ক্ষয় হতে পারি দাঁতের এনামেল। পানিতে না মিশিয়ে সরাসরি ভিনেগার খাওয়া কখনোই উচিত নয়। এ ভিনেগার রক্তের সরকার আর পরিমাপ নিয়ন্ত্রাণে রাখে, এটা ঠিক। কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে খাবার হজম হতে স্বাভাবিকের চেয়েও বেশি সময় লাগে। 

ফলে দেখা দিতে পারে ক্ষুধামন্দা। ডায়াবেটিস ও অন্যসহ বেশ কিছু রোগের ওষুধের সঙ্গে ভিনেগার খেলে উপকার হচ্ছে অপকার বেশি হওয়া সম্ভাবনা রয়েছে। তাই ভালো করে জেনে শুনে নিশ্চিত হয়ে ভিনেগারের ব্যবহার করা উচিত। ত্বক সংবেদনশীল হলে পানির সঙ্গে মিশিয়ে আপেল সিটার ভিনেগার ব্যবহার করতে হবে। দাগ দূর করে দাঁত সাদা করতে আপেল ফিডার ভিনেগার বেশি কাজে দেয়। 

কিন্তু ভিনেগার এসিডের দাঁতের গোড়ায় লাগলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এক্ষেত্রে তুলার বলে ভিনেগার নিয়ে দাঁতে হালকা করে লাগাতে হবে। খাওয়ার আগে না পরে আপেল সিডার ভিনেগার পান করবেন এটা অনেকেই বুঝতে পারে না। খাওয়ার আধা ঘন্টা আগে বা পরে এটি পান করার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার উপকারিতা

আপেলের চিটার ভিনেগার খাওয়ার উপকারিতা গুলো কি কি চলেন এক নজরে তা জেনে নেওয়া যাক।

ওজন হ্রাস: বেশিরভাগ মানুষ এখন জানেন যে আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়া আপনাকে ওজন কমাতে সাহায্য করতে পারে। তবে এর জন্য আপনাকে সুস্থ জীবন যাপন করতে হবে। একটি সুষম খাদ্য, ব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম ছাড়াও, আপেল সিডার ভিনেগার আপনার BMR (শরীরের বিপাক) বাড়াতে পারে এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। 

যাইহোক, যদি আপনি এই নির্দেশিকগুলি অনুসরণ না করেন তবে একা আপেল সিডার ভিনেগার গ্রহণ করা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করবে না। ওজন কমানোর সাথে সাথে আপনার BMR বাড়ানো আপনাকে দ্রুত ওজন কমাতে সাহায্য করবে। আর আপেল সিডার ভিনেগার যেমন লেবুর রস, গ্রিন টি এবং ডিটক্স ওয়াটার এবং বি এম আর বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

কার্বোহাইড্রেট নিয়ন্ত্রণ: আপেল সিডার ভিনেগার শরীরের ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে রক্ত শোধ করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে। ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বেশি হয়, তখন গ্লুকোজ রক্তের সাথে মিশে না এবং বিপক্ষে উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়।

হার্ট সুস্থ রাখে : আপেল সিডার ভিনেগার রক্ত কোলেস্টেরল এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ সাহায্য কর। উচ্চ কোলেস্টেরল বাউ উচ্চ রক্তচাপ উল্লেখযোগ্যতা ভাবে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। এগুলো নিয়ন্ত্রণে থাকলে হার্ট সুস্থ থাকে।

হজমে সাহায্য করে : হজমের সমস্যাযুক্ত লোকেরা খাবারের আগে বা পরে গরম জলে একটা মোচ আপেল সিডার ভিনেগার যোগ করে উপকার পেতে পারেন। এটি খাবার হজম করার জন্য প্রয়োজনীয় এঞ্জাইম বা এসিডের নিঃসরণ বাড়ায়। এর মানে হলো যে খাবার দ্রুত এবং ভালোভাবে হজম হয়।

সংক্রামণ কমাতে সাহায্য করে : এটিতে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে এবং একটি প্রদাহ বিরোধী প্রভাব রয়েছে। এটি ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সংখ্যা হ্রাস করে।

আরো আপেল সিডার ভিনেগার যে উপকারিতা গুলো পাবেন তা হল :

1. পেটের সমস্যাঘ নিরাময়

2. হেঁচকি থেকে মুক্তি পেতে

3. গলা ব্যথা দূর করতে

4. করেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে

5. বদহজম প্রতিরোধে

6. বন্ধ নাগ পরিস্কারে

7. ওজন কমাতে।

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময়

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার সময় আপেলের সিডার ভিনেগার স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের জন্য সেরা পছন্দ। আপেল সিডার ভিনেগারে প্রচুর পরিমানে বৈজ্ঞানিক গুণ রয়েছে। এটি শরীরের কোনে কোলেস্টেরল, ওজন এবং রক্ত শোধ করার মাত্রা কমাতে খুবই কার্যকরী। এটি চর্বি পোড়ানো এবং শরীরের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য দরকারি। 

এই ক্ষেত্রে, আপনি আপেল সিডার ভিনেগার ব্যবহারে নিয়মগুলি পরিষ্কারভাবে জেনে নিন এবং সেই অনুযায়ী আপনার ডায়েট পরিকল্পনা করুন, তবে প্রকৃত উপকার পাওয়া সম্ভব। আজকের আমাদের পোস্টে আপেল সিডেন ভিনেগার খাওয়ার সময় নিয়ে আলোচনা করব। আপেল সিডার ভিনেগার হল একটি তরল যা আপেলের সারস গাঁজন করে পাওয়া যায়। 

গাঁজন প্রক্রিয়ার সময়, আপেলের প্রাকৃতিক শর্করা অ্যালকোহলে রূপান্তরিত হয়, যার ফলে এসিটিক এসিড তৈরি হয়। আপেল সিডার ভিনেগারের রয়েছে অ্যাসিটিক এসিডের কারণে মশলাদার, টক স্বাদ। এটি ভিন্ন আকারে পাওয়া যায়। আমরা সাধারণত যা জলের সাথে মিশিয়ে খাই তা মাতৃত্বের অন্তর্গত। 

এটি প্রোটিন, এনজাইম এবং কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সমৃদ্ধ। হৃদরোগ বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অকাল মৃত্যুর অন্যতম সাধারণ কারণ। উচ্চ রক্তে কোলেস্টেরলর মাত্রা হৃদরোগের ঝুঁকি বাড়ায়। আপেল সিডার ভিনেগার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে এবং স্বাভাবিক রক্তচাপ বজায় রাখতে সাহায্য করে। 

আপেল সিডার ভিনেগার রয়েছে অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য। বেশি কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে ভিনেগার ক্যান্সার কোষ মেরে এবং টিউমারের চিকিৎসার ভূমিকা রাখে। তবে এটি এখন ব্যাপক স্বীকৃতি পায়নি।

আপেল সিডার ভিনেগারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

প্রচুর পরিমাণে আপেল সিডার ভিনেগার পান করলে আপনার দাঁত এবং মাড়ির ক্ষতি হতে পারে, আপনার গলা ব্যাথা হতে পারে এবং উচ্চ এসিডিটির কারণে আপনার পেট খারাপ হতে পারে। আপেল সিডার ভিনেগার পান করলে ওজন কমাতে সাহায্য করে তা দেখানোর মত কিছু এখনোও নেই, যদিও কিছু গবেষণা ইতিবাচক হয়েছে। 

এটি পটাশিয়ামের মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। পেশী এবং স্নায়ু সঠিকভাবে কাজ করার জন্য পুষ্টি প্রয়োজন। তার সাথে টাইপ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আরেকটি গবেষণায় দেখা গেছে যে আপেল সিডার ভিনেগার পাকস্থলী থেকে অন্ত্রে যাওয়া খাবার এবং তরল পদার্থের পরিমাণ কমিয়ে দেয়। ধীর হজম রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করার কঠিন করে তোলে। 

তার সাথে এটি কিছু ওষুধের কার্যকরীতাও খারাপ করতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে মূত্রবর্ধক, জোলাপ (যে ওষুধগুলো শরীর থেকে লবণ ও জল দূর করতে সাহায্য করে) এবং ডায়াবেটিসের ওষুধ এবং হৃদরোগ ওষুধের কার্যকারিতা খারাপ করতে পারি। সংক্ষেপে, আপনি অবশ্যই আপেল সিডার ভিনেগার দ্বারা আঘাত পাবেন না। আপনি যদি এটি চেষ্টা করেন তবে এটি সাহায্য করবে কারণ এটি ক্যালোরি-মুক্ত, খাবারকে প্রচুর স্বাদ দেয়, এবং স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। কিন্তু এটি একটি আলোকিক এর জন্য একটি প্রতিকার নয়।

প্রতিরোধ

1. যেহেতু আপেল সিডার ভিনেগারের অল্মতা এর অনেক সাত সুবিধার জন্য দায়ী, তাই নিশ্চিত করুন যে এটিকে এমন কিছু সাথে একত্রিত করবেন না যা এসিডিটি কে নিরপেক্ষ করতে পারে এবং এর উপকারী প্রভাব গুলো হ্রাস করতে পারে।

2. মনে রাখবেন যে ভিনেগারের এসিডিটি প্রতিদিনের ব্যবহারের সাথে দাঁতের এনামেলকেও ক্ষতি করতে পারে। একটি খড় দিয়ে পান করা এবং তারপর জল দিয়ে আপনার মুখ ধুয়ে ফেলা এটি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে।

3. যদিও আপেলের সিডার ভিনেগারের পান করার স্বাস্থ্য উপকারের সাথে জড়িত, বেশ কয়েক বছর ধরে প্রতিদিন উল্লেখযোগ্য পরিমাণে (8 আউন্স বা 237 মিলি) খাওয়া ক্ষতিকারক হতে পারে এবং এটি নিম্ন রক্তের পটাশিয়াম এবং অস্টওপরোসিস মাত্রা।

4. আপনি যদি আপ আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার ফলে কোন অপ্রীতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ভোগেন, যেমন বার্পিং, রিফ্লাক্স বা বমি বমি ভাব।

ওজন ক্ষমতা আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম

ওজন কবে তাফসির ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ওজন কমাতে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এক গ্লাস গরম পানি আপেল সিডার ভিনেগার মিশিয়ে পান করুন। আপনি এক মাসের মধ্যে ফলাফল দেখতে পাবেন। অনেকে আপেল সিডার ভিনেগারের লেবু যোগ করেন, কিন্তু আপনার তা কখনোই করা উচিত নয়। 

লেবুতে থাকে সাইট্রিক অ্যাসিড এবং আপেলের সিডার ভিনেগারে অ্যাসিটিক অ্যাসিড থাকে। এই দুই ধরনের অ্যাসিডক খাবার একসঙ্গে খাওয়া ঠিক নয়। যারা ডায়াবেটিক্সসে ভুগছেন, ওষুধ খাচ্ছেন এবং তাদের রক্ত শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে চান তারা খাবারের আগে বা ৩০ মিনিট পর আপেল সিডার ভিনেগার খেতে পারেন। 

আপেল সিডার ভিনেগার গাঁজানো আপেলের রস থেকে তৈরি করা হয়। আপেলের প্রাকৃতিক শর্করা গাঁজনের মাধ্যমে অ্যালকোহলে রূপান্তরিত হয়, যা অ্যাসিটিক এসিড তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। অ্যাসিটিক অ্যাসিডের কারণে আপেল সিডার ভিনেগারের একটি টেঞ্জ এবং মসলাদার স্বাদ রয়েছে। এটি প্রোটিন, এনজাইম এবং কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সমৃদ্ধ।

শেষ কথা

আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়ার নিয়ম ও উপকারিতা নিয়ে আজকের আর্টিকেল সমস্ত বিষয়গুলি তুলে ধরা হয়েছে। আশা করি ইতিমধ্যে আপনি বুঝতে পেরেছেন। ওজন কমাতে আপেল সিডার যেমন প্রয়োজনীয় টেক অতিরিক্ত অ্যাপেল সিডার শরীরের জন্য ক্ষতিকর। যেকোনো জিনিস খাওয়ার পূর্বে সেটা সঠিক ধারণা এবং কতটুকু খাওয়া প্রয়োজন সে বিষয়ে অবশ্যই ধারণা নিয়ে রাখবেন। আমাদের পোস্টে পড়ে যদি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আমাদের ওয়েবসাইটে ফলো দিয়ে এমন নতুন নতুন তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের সাথেই থাকুন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url