ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় জেনে নেই
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় এমনটা কেবা না চাই, আমরা সবাই চাই আমাদের ত্বক টা উজ্জ্বল হোক। তোকে উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার কিছু কারণ এরমধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে যে হাইড্রেশনের অভাব। এই কথাটা আমাদের মধ্যে আপনি অনেকেই আছে যে জানে না। আমাদের মধ্যে অনেক মানুষই আছে যারা জানতে চায় ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে।
আবার দাগ মুক্ত ত্বক সবাই চাই কিন্তু সেজন্য যথেষ্ট প্রচেষ্টা থাকেনা। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা সারাদিন নানা কাজের ব্যস্ত থাকি, এই নানা কাজের ধীরে ত্বকের চর্চাটুকু করার সময় হয় না। এর মধ্যে অনেকেই চেষ্টা করার পরেও দেখা যায় যে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে না। এর কারণ হলো প্রতিদিন ভীষণ মানসিক চাপ স্বাস্থ্যকর খাবার ইত্যাদি কারণে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে না। আপনি যদি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আমাদের পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
সূচিপত্র: ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
.
ভূমিকা
প্রিয় পাঠক, আজকে আমরা যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব, সেটি হল ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় আরো থাকবে কি কি খাবার খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পাবে, ত্বকের উজ্জলতা কমে যাওয়ার কারণ কি ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। আপনারা যদি এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে জানতে চান তাহলে আজকের আর্টিকেল শুধু আপনাদের জন্য। প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারী পরে জেনে নি ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়
ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আমরা আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনাদের মাঝে তুলে ধরব। অনেক সময় স্যান ট্যানের জন্য ত্বক কালো হয়ে যায়। আর এই স্যান ট্যানের সমস্যা মেটাতে সাহায্য করে টমেটো। এতে লাইকোফেন রয়েছে। সুন্দর জোর কোন মাপকাঠি হয় না।
ফর্সা, কালো সব মানুষই তাদের নিজেদের মতো করে সুন্দর। তবে তর্ক উজ্জ্বল করতে চাই কমবেশি সকলেই। এই স্বপ্নকে বাস্তবায়নে পরিণত করতে আমরা পার্লারের মত বিভিন্ন জায়গায় গাদা গাদা টাকা খরচ করে। তবে অনেক সময় এই কষ্টরত বিফলে যায়।
তাই এসবের পিছনে সময় নষ্ট না করে আপনার হাতের কাছে জিনিস দিয়েই ত্বকের উজ্জলতা বাড়াতে পারে। হ্যাঁ, আপনার হাতের কাছেই এমন অনেক জিনিস, রয়েছে যা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আর দেরি না করে আমরা মূল টপিকে চলে যাই।
1. হলুদ: রূপচর্চায় আদি যুগ থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে হলুদ। হলুদ আপনার ত্বকের নানা সমস্যার দূর করতে সাহায্য করতে পারি বা ত্বকের হাজারও সমস্যা মিটাতে সাহায্য করতে পারি। হলুদ নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরে। তাই ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সপ্তাহে এক থেকে দুইবার হলুদ বেটে লাগান।
2. টমেটো: অনেক সময় স্যান ট্যানের জন্য টক কালো হয়ে যায়, ফলে কালো দেখায়। আর এই স্যান ট্যানের সমস্যা মেয়েটাতে সাহায্য করে টমেটো। এতে লাইক অফ ইন রয়েছে। জাতকের ট্যান তুলে তোকে ঝকঝকে করে দেয়।
3. বেসন: বেসন ত্বক পরিষ্কার করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে যাদের ত্বকে শুষ্কতার সমস্যা রয়েছে তারা সরাসরি শুধু ভীষণ ব্যবহার করবেন না। এতে কয়েক ফোঁটা মধু ও এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে মুখে লাগান। লাগাদার কয়েক সপ্তাহ ব্যবহার করুন তাহলে এর উপকারিতা ফল দেখতে পাবেন।
4. টকদই : ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য টকদইও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। টকদই ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ময়লা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। টক দইয়ের সাথে মধু মিশিয়ে মুখে লাগান। অবশ্যই ত্বকের উজ্জ্বলতার বৃদ্ধির অনেক কাজে দিবে।
5. অ্যালোভেরা : ত্বকের ট্যান দূর করতে এবং উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা। রোড থেকে ফিরে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করে এলোভেরা জেল লাগিয়ে নিন। কিছুক্ষণ পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেললে দেখবেন চকচক করছে ত্বক।
কী কী খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়?
কি কি খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়? খাবার খেলে আবার উজ্জ্বল হয় নাক? এমন প্রশ্ন অনেকেই করে। হ্যাঁ, এমন কিছু খাবার রয়েছে যেগুলো আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে পারে। অনেকেই মসৃণ উজ্জ্বল তক চাই।
কিন্তু অনেক সময় নিয়ম-নীতি যত্ন আর নামি-দামি কসমেটিক্স ভূত্বকের সৌন্দর্য ঠিক থাকে না। ত্বক ঠিক রাখতে খাদ্যভ্যাস, পর্যাপ্ত ঘুম আর স্বাস্থ্যের অবস্থা ভীষণভাবে জড়িত। চলুন জেনে আসা যাক কিছু খাবার সম্পর্কে যা খেলে প্রাকৃতিকভাবে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হতে পারে। এগুলো হলো:
1.পানি : সুন্দর ত্বকের জন্য প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করলে, ত্বকের কোমলতা ও উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। ত্বকের পানির পরিমাপ কমে গেলে ব্রণ সহ নানা ধরনের সমস্যা দেখা দেয়। তাই সুস্থতা ও সুন্দর ত্বকের জন্য প্রতিদিন অন্তত দূর থেকে ২ লিটার পানি পান করা উচিত।
2. গ্রিন টি : গ্রিন টি শুধু স্বাস্থ্য রক্ষায় নয় বরং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে দারুন কার্যকর। গ্রিন টি আগে শুধু পানীয় হিসাবে ব্যবহার করা হতো। এখন শুধু পানি হিসেবে নয়, এটি ব্যবহার হচ্ছে রূপচর্চা সামগ্রী হিসেবে। গ্রিন টি তে রয়েছে আন্টি-অক্সিডেন্ট, না না বিদ এনজাইম, অ্যামিনো এসিড, ভিটামিন বি সমাবেশ কিছু উপাদান। যা তোকে যত্নে খুবই উপকারী। শরীরে জমে থাকা টক্সিন বের করে ত্বকের ভেতরে থেকে উজ্জ্বলতা বাড়িয়ে তোলে গ্রিন টি। এছাড়া ত্বকের দাগ-ছোপ, কাটা দাগ, লালচে ভাব কমাতে এটি সাহায্য করে।
3. টমেটো : ত্বকের যত্নে টমেটোর ব্যবহারের কোন তুলনা হয় না। টমেটোতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ভিটামিন সি। জাতকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। টমেটোতে 'লাইসোপিন' নামক গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে। যা ত্বকের বিভিন্ন দাগ, বলিরেখা ও শুষ্ক ভাব দূর করতে ত্বককে মসৃণ করে। এটি সানাষ্ক্রিন হিসেবেও দারুন কার্যকর।
4. গাজর : নিয়মিত গাজর খেলে ত্বক হবে সজীব ও উজ্জ্বল। গাজর ত্বকের টিস্যু মেরামত করে এবং ক্ষতিকর সূর্য রশী থেকে তক্কের রক্ষা করতে সহায়তা করে। তাছাড়া গাজরে আছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। জাস্ট শরীরে গিয়ে ভিটামিন এতে পরিণত হয়। ভিটামিন-এ ত্বকের জন্য খুবই উপকারী।
5. বাদাম : বাদামে আছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসি এবং ভিটামিন-ই। খাদ্য তালিকায় বাদাম রাখলে এর পুষ্টি উপাদানগুলো ত্বককে আরো সজীব ও লাবণ্যময় করে তুলে।
6. কলা : ত্বক ভালো রাখার জন্য কল অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন-এ, স্বাস্থ্যর জন্য উপকারী। পাশাপাশি এটি ত্বকের মলিনতা দূর করেতেও কার্যকরী।
7. ফ্যাটি এসিড সমিত্ত মাছ : মাছের চর্বি শরীরের জন্য খারাপ নয়। যেসব মাসে ফ্যাটি এসিড ( ওমেগা-৩ ) আছে নিয়মিত এ ধরনের মাছ খাদ্য তালিকায় রাখলে ত্বকের উপকার হবে। ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিডে প্রাকৃতিক তেল আছে, যা ত্বকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
8. ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার : নিয়মিত নাশপাতি, বাদাম ও মটরশুটি খেলে আপনার ত্বক প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল হয়ে উঠবে অনেকখানি।
9. সবুজ শাকসবজি : সুস্থতার পাশাপাশি তক ভালো রাখতে প্রচুর পরিমাণে সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন। রান্না করা সবজি পাশাপাশি সালাত হিসেবে কাঁচা সবজি ত্বকের জন্য উপকারী।
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়?
পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়? এমন প্রশ্ন আপনারা প্রায় সময় করে থাকেন। হ্যাঁ, পানি খেলে তপ ফর্সা হয়। ইতিমধ্যে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির জন্য পানি কতটুকু ভূমিকা পালন করে তা জানতে পেরেছেন। পানি পান করলে তার শরীরের অন্যান্য উপকারিতার পাশাপাশি তোকে ভালো রাখতে কাজ করে।
পর্যাপ্ত পানি পানির ফলে শরীরের দূষিত পদার্থ দূর হয়ে যায়। যে কারণে ত্বকে থাকে পরিষ্কার ও উজ্জ্বলতা। খাবার পানির পাশাপাশি ডাব, বিভিন্ন রসালো ফল ও সবজি, স্যুপ ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস করুন।
ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার কারন কি?
ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার কারন কি? এটিও আপনারা নানা জায়গায় সার্চ করে থাকেন। দূষণ এবং রোদ আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। যে কারণে পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর তোর গজায় রাখা কঠিন বলে মনে হতে পারে। তবে কেবল বাহিক কারণে আমাদের ত্বককে প্রভাবিত করে না, খাদ্য তালিকা ও এতে একটি বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তাই খাবারের দিকে খেয়াল রাখার গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। অনেক সময় আমরা বুঝতে পারি না যে নিখুঁত ত্বকের উজ্জ্বলতা পেতে কি ধরনের খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আমাদের খাবারের ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রণ না থাকলে তা ত্বকের অবস্থাকে আরো খারাপ করে তুলতে পারে।
যদি আপনি পরিষ্কার ত্বক বজায় রাখার জন্য নানা ধরনের চেষ্টা করেন, তাহলে বিরক্ত হবেন না ! পুষ্টিবিদ দীপশিখাজৈন তার ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। যেখানে বলা হয়েছে যে আপনি পরিষ্কার ত্বক চাইলে চারটি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে।
1/ দুগ্ধজাত খাবার : পরিষ্কার ত্বক পাওয়ার জন্য পুষ্টিবিদ দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন কারণ এটি একটি প্রদাহজনক খাবার। এ ধরনের খাবার খাওয়ার ফলে আপনার অন্ত্রে আরো প্রদাহ হতে পারে, যা আপনার তোকে সরাসরি প্রতিফলন করে।
2/ প্রক্রিয়াজাত খাবার বা স্ন্যাকস : পরিষ্কার ত্বক পেতে প্রক্রিয়াজাত খাবার এড়িয়ে চলুন। পুষ্টিবিদ বলেছেন যে প্রক্রিয়াজাত খাবারে পরিশোধিত চিনি, কৃত্রিম ভেজাল এবং অস্বাস্থ্যকর চর্বি রয়েছে যা আপনার অন্ত্রে আরো প্রদাহ তৈরি করতে পারি এবং অন্ত্রকে দুর্বল করতে পারে। এটি সরাসরি আপনার ত্বকের সমস্যা এবং ব্রণকে প্রবাহিত করে।
তিনি আরো বলেছেন যে অতিরিক্ত পরিমাণে পরিশোধিত চিনি খেলে তা আপনার ইনসুলিন এবং আপনার রক্তে শর্করার বৃদ্ধি বাড়াতে পারে। এতে আপনার ত্বকের বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ত্বরান্বিত করতে পারি। যে কারণে অতিরিক্ত চিনি যুক্ত খাবার খেলে আপনাকে অল্প বয়সে বয়স্ক দেখাতে পারি।
4/ ভাজা খাবার : ভাজা খাবার ফ্রি র্যাডিকেল তৈরি করে জাত ত্বকের বাঁধক্য প্রক্রিয়ার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে। এটি আপনার অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি করতে পারে এবং ত্বকের আরো খারাপ করে তুলতে পারি। তাই ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলতে হবে। পুরোপুরি বাদ দিতে পারলে সবচেয়ে ভালো।
ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় ভিটামিন
ভিটামিন বি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। জিমি সাদা অংশ, ঢেঁকিছাটা চাল, কলিজা, দুধ, গাজর, টমেটো, গ্রিন টি ইত্যাদিতে ভিটামিন বি রয়েছে। ভিটামিন-সি-এ প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে, জাতকের তারুণ্য ধরে রাখতে কাজে দেয়।
শুধু তাই নয়, কোলাজেনের বৃদ্ধি ঘটায়। পর্যাপ্ত পরিমান ভিটামিন না পেলে ত্বকে দ্রুত বলিরেখা করে, চামড়া কুঁচকে যাই, ত্বক বিবর্ণ দেখায়, তোকে শুষ্কতা দেখা দেয়। পর্যাপ্ত ভিটামিন এখনই যে অভাবের তোকে নানা ধরনের সমস্যা বা রোগও হতে পারে।
আমাদের প্রতিদিনের খাবার থেকে প্রয়োজনে ভিটামিন পাওয়া যায়। এইজন্য রোজ পাততে ফলমূল, শাকসবজি, ডাল, মাছ, মাংস রাখতে হবে। সেই সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে।
আমাদের শেষ কথা
প্রিয় পাঠক আপনারা হয়তোবা এত সময় জেনে গিয়েছেন ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায়, ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে যাওয়ার কিছু কারণ, পানি খেলে কি ত্বক ফর্সা হয়, তোকে সৌন্দর্য রক্ষায় ভিটামিন এবং কি কি খাবার খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। আর যদি জানা না থাকে ও তবে এত সময় যদি পুরো পোস্টটা পরে জেনে নিন। ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সবাই চায় এজন্য প্রয়োজন হচ্ছে নিয়মিত তোকে যত্ন নেওয়া।
আপনি যদি ত্বকের যত্ন নেন তাহলে আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বেড়ে যাবে। এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের লেখা থেকে যদি আপনাদের ভালো লাগে তবে প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। এবং আপনাদের যদি কোন মন্তব্য থাকে তাহলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। (ধন্যবাদ )
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url